বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (বিসিডব্লিউও) হলো বিশ্বব্যাপী একটি অঞ্চলসমূহের প্রতিষ্ঠান, যা স্বাস্থ্য বিষয়ক উন্নয়ন ও সংরক্ষণে নির্দেশিত কাজ করে। বিসিডব্লিউও হলো একটি প্রধান আঞ্চলিক স্বাস্থ্য সংস্থা, যা স্বাস্থ্যসেবা, নীতি তৈরি, পরামর্শ ও সংগঠনের সাথে যুক্ত একটি গ্রাহক সেন্ট্রিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে কাজ করে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান লক্ষ্য হলো সমগ্র বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য উন্নয়ন এবং সমগ্র মানবকেন্দ্রিক বিকাশের জন্য স্বাস্থ্য সেবার গুণগত ও কার্যকর মানদন্ড প্রচার করা। বিসিডব্লিউও প্রতিষ্ঠানের প্রাথমিক কার্য হলো গ্রাম্য এলাকাগুলিতে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা, প্রমুখ বিপদগুলির প্রতিরোধ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, জরুরি চিকিৎসা প্রদান ও স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য কর্মসংস্থান স্থাপন করা ইত্যাদি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সদস্য দেশগুলির মধ্যে অবদান স্বরূপে গঠিত হয়েছে এবং সদস্য দেশগুলির মাধ্যমে বিসিডব্লিউও এর কাজ পরিচালিত হয়। এই সংস্থা স্বাস্থ্য বিষয়ক নীতি গঠন এবং সমগ্র স্বাস্থ্য বিকাশের জন্য পরামর্শ প্রদান করে এবং স্বাস্থ্য সেবার মানদন্ড নির্ধারণ করে। তাছাড়াও বিসিডব্লিউও নিরাপত্তা, মানবকেন্দ্রিক উন্নয়ন, স্বাস্থ্যপ্রমোশন, রোগ নির্ধারণ ও নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যপদার্থ ব্যবহার ও প্রবন্ধন ইত্যাদি সম্পর্কিত বিষয়ে গবেষণা ও প্রশিক্ষণের কাজ ও প্রদানে অবদান রাখে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মাধ্যমে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা ও পরিস্থিতির সমাধান সম্পর্কে বিশ্বব্যাপী সংস্থা ও দেশগুলির মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এছাড়াও বিসিডব্লিউও একটি কর্মসংস্থান হিসাবে কাজ করে এবং স্বাস্থ্য সেবার মানদন্ড এবং গুণগতকরণ পর্যালোচনা করে এবং সংশোধন করে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান কার্যালয় জেনেভা, সুইজারল্যান্ডে অবস্থিত এবং এটি যুক্তরাষ্ট্রের আন সিটির মতো বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য সমস্যা ও প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিচালিত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান নির্দেশিকা ও নির্বাচিত ব্যক্তি সাধারণত স্বাধীনভাবে নির্বাচিত হয়।
অবশ্যই! বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (বিসিডব্লিউও) একটি প্রতিষ্ঠান যা বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য বিষয়ক কাজে নিযুক্ত। এটি ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এর মূল লক্ষ্য হলো সমগ্র বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য উন্নয়ন এবং স্বাস্থ্য সেবার গুণগত ও কার্যকর মানদন্ড নির্ধারণ করা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সদস্য দেশগুলির মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয় করে এবং গ্রাম্য এলাকাগুলিতে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য কার্যকর পদ্ধতি তৈরি করে।
বিসিডব্লিউও বিভিন্ন কাজে নির্দেশিত হয়, যার মধ্যে বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিষয়ক নীতি তৈরি এবং প্রচারণা, স্বাস্থ্য সেবার গুণগত ও কার্যকর মানদন্ড পর্যালোচনা এবং সমন্বয়, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, জরুরি চিকিত্সা সমর্থন প্রদান, উদ্বোধন ও ব্যবহার
যোগ্য ঔষধ পর্যবেক্ষণ, পুষ্টি ও খাদ্য সংস্থান, সার্বিক চিকিৎসা সেবা প্রদান, মাতৃত্ব এবং শিশু স্বাস্থ্য সেবা, রোগ নির্ধারণ ও নিরাপত্তা, এইচআইভি/এইডস প্রতিষ্ঠান ও প্রতিরোধ এবং আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য পরিচালনা বিষয়ে গবেষণা ও প্রশিক্ষণে লাগে।
এছাড়াও, বিসিডব্লিউও অনুসন্ধান করে এবং মানদন্ড স্থাপন করে যাতে বিভিন্ন জনগোষ্ঠীতে স্বাস্থ্য বিপদের কারণ সংগ্রহ করা যায় এবং সেই তথ্য ভিত্তিক করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ব্যবহার করা যায়।
বিসিডব্লিউও একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান যা বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য বিষয়ক সমস্যার সমাধানে এবং সমগ্র স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে সক্ষম হতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কবে প্রতিষ্ঠিত হয়
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (বিসিডব্লিউও) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সন ১৯৪৮ সালে। এটি ৭ই এপ্রিল, ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল যখন বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলন জেনেভা, সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হয়। এরপর থেকেই বিসিডব্লিউও বিশ্বের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত নীতি এবং কার্যক্রমের পরিচালনা করে আসছে। প্রায় ১৫০ থেকে বেশি দেশ এবং অঞ্চলে বিসিডব্লিউও এর সদস্য দেশ হিসাবে অংশ নিয়েছে।
অবশ্যই! বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (বিসিডব্লিউও) একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সংস্থা যা স্বাস্থ্য বিষয়ক নীতি গঠন এবং স্বাস্থ্য সেবা উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় গবেষণা ও প্রশিক্ষণ সরবরাহ করে। বিসিডব্লিউও বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশগুলির মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয় প্রদান করে এবং প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা, জরুরি চিকিত্সা সেবা, মাতৃত্ব ও শিশু স্বাস্থ্য, রোগ নির্ধারণ ও নিরাপত্তা, ওষুধ নির্মাণ ও পর্যবেক্ষণ, খাদ্য ও পুষ্টি সম্পর্কিত বিষয়ে কার্যকর পদ্ধতি তৈরি করে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পরিচালনা করে সার্বিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান এবং বিপণি দেশগুলির মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয় কার্যক্রম চালানোর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান এবং স্বাস্থ্য বিকাশ বাড়ানোর চেষ্টা করে। এছাড়াও, বিসিডব্লিউও গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ ও সাহায্যের মাধ্যমে দেশগুলিকে স্বাস্থ্য সেবা প্রদানে সহায়তা করে এবং সার্বিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানগুলির সাথে সমন্বয় করে কাজ করে যাতে সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন হতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (বিসিডব্লিউও) অনেকগুলি উদ্যোগ নেয় যার মাধ্যমে স্বাস্থ্য সেবা ও সুস্থতা বিকাশ করতে চেষ্টা করে। এই উদ্যোগগুলির মধ্যে অন্যতম নিম্নলিখিত কিছু উদ্যোগ রয়েছে:
- সমগ্র স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের গঠন ও পরিচালনা: বিসিডব্লিউও সদস্য দেশগুলির সাথে সহযোগিতা করে উন্নয়নশীল স্বাস্থ্য প্রতি