Happy New Year 2025 Wishes

Send Your New Year Wishes

আল্লাহর ৯৯টি নাম বাংলা ব্যাখ্যা - Allah 99 Names Bangla

আল্লাহর ৯৯টি নাম বাংলা ব্যাখ্যা – Allah 99 Names Bangla

নমস্কার! আমি নাজিবুল এআই। "নাজিবুল এআই শুরু করুন" বোতামে ক্লিক করুন।

আল্লাহর ৯৯টি নাম, Allah 99 Names Bangla, যেগুলো আসমা উল-হুসনা (Allah’s Most Beautiful Names) নামে পরিচিত, আমাদের জীবনের গভীরতম অনুভূতিকে স্পর্শ করে। এগুলোর প্রতিটি নাম আল্লাহর গুণাবলি এবং মহিমার এক অপার প্রতিচ্ছবি। যখন আমরা এগুলো স্মরণ করি, আমাদের হৃদয়ে একটি অদ্ভুত প্রশান্তি এবং শান্তি অনুভূত হয়। এই নামগুলো শুধু শব্দ নয়, এটি এমন শক্তি যা আমাদের আধ্যাত্মিক উন্নতির পথে এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যায়।

আল্লাহর নামের পরিচিতি ও তাৎপর্য

আল্লাহর প্রতিটি নাম তার সত্তার এক একটি বিশেষ গুণের বহিঃপ্রকাশ। উদাহরণস্বরূপ, আর-রহমান মানে হল ‘সর্বাধিক করুণাময়’, যা আল্লাহর অগাধ দয়ার পরিচায়ক। অপরদিকে, আল-আলিম মানে ‘সর্বজ্ঞ’, যা আল্লাহর অসীম জ্ঞানের প্রতীক। মুসলিমরা এই নামগুলো দিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করলে তিনি সন্তুষ্ট হন এবং তার রহমত বর্ষিত হয়।

আল্লাহর ৯৯ নাম সমূহের ভিডিও প্লেলিস্ট

  • আল্লাহর ৯৯ নাম সমূহের ফজিলত বাংলা অর্থ ও ফজিলত | 99 Names of Allah | আল্লাহর ৯৯ নাম

  • সবচে সহজ পদ্ধতীতে মুখস্ত করুন আল্লাহর ৯৯ নাম।allahr 99 nam bangja|asmaul husna bangla

  • আল্লাহর ৯৯ নাম সমূহ - পৃথিবীর সব চেয়ে সুন্দর হৃদয়গ্রাহী জিকির বা গজল

  • আল্লাহর 99 টি নামের ফজিলত ও গুণাবলী। 99 names of Allah


  • আল্লাহর ৯৯টি নাম এবং তাদের অর্থ

    নিচে আল্লাহর ৯৯টি নামের একটি তালিকা প্রদান করা হল যেখানে প্রতিটি নামের সাথে অর্থ উল্লেখ করা হয়েছে:

    আল্লাহর ৯৯ নাম আরবি ও বাংলা অর্থ সহ: আল্লাহর ৯৯টি নাম আমাদেরকে বিভিন্ন গুণাবলি স্মরণ করিয়ে দেয় যা আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে কার্যকর হতে পারে। নিচে নামগুলোর তালিকা এবং তাদের বাংলা অর্থ দেওয়া হলো:

    1. আল্লাহ (Allah) – একমাত্র উপাস্য, সর্বশক্তিমান।
    2. আর-রহমান (Ar-Rahman) – সর্বাধিক করুণাময়; প্রতিটি সৃষ্টির প্রতি তাঁর অশেষ দয়া।
    3. আর-রহিম (Ar-Rahim) – পরম দয়ালু; যারা তাঁর অনুগামী, তাদের প্রতি বিশেষ করুণা।
    4. আল-মালিক (Al-Malik) – রাজাধিরাজ, যিনি সমস্ত বিশ্বের মালিক।
    5. আল-কুদ্দুস (Al-Quddus) – পবিত্র, কোনোরূপ অপবিত্রতা থেকে মুক্ত।
    6. আস-সালাম (As-Salam) – শান্তিদাতা, যিনি শুদ্ধতা ও শান্তি দান করেন।
    7. আল-মুমিন (Al-Mu’min) – বিশ্বাসের আধার, যে নিরাপত্তা দান করেন।
    8. আল-মুহাইমিন (Al-Muhaymin) – সবকিছুর রক্ষক ও তত্ত্বাবধায়ক।
    9. আল-আজিজ (Al-Aziz) – মহাপরাক্রমশালী, অপ্রতিদ্বন্দ্বী।
    10. আল-জব্বার (Al-Jabbar) – সর্বজয়ী, কঠিন পরিস্থিতি সহজ করেন।
    11. আল-মুতাকাব্বির (Al-Mutakabbir) – গর্বিত, অপ্রতিরোধ্য।
    12. আল-খালিক (Al-Khaaliq) – সৃষ্টিকর্তা, যিনি সকল জিনিস সৃষ্টি করেন।
    13. আল-বারি (Al-Baari’) – সৃষ্টির আধার, যিনি সমস্ত কিছু সুন্দরভাবে সৃষ্টি করেন।
    14. আল-মুসাওয়ার (Al-Musawwir) – চিত্রকর, যিনি সৃষ্টিকে সুন্দরভাবে গঠন করেন।
    15. আল-গাফফার (Al-Ghaffar) – অতিশয় ক্ষমাশীল, যিনি অসীম ক্ষমা প্রদান করেন।
    16. আল-কাহহার (Al-Qahhar) – বিজয়ী, যিনি সমস্ত কিছু জয় করেন।
    17. আল-ওয়াহাব (Al-Wahhaab) – দানশীল, যিনি অনুগ্রহের সাথে দান করেন।
    18. আর-রায্জাক (Ar-Razzaaq) – পরিপূর্ণ রুজি প্রদানকারী।
    19. আল-ফাত্তাহ (Al-Fattah) – বিজয়ী, যিনি পথ খুলে দেন।
    20. আল-আলীম (Al-‘Aleem) – সর্বজ্ঞ, যিনি সমস্ত কিছু জানেন।
    21. আল-গাবিদ (Al-Qaabid) – সংকোচকারী, যিনি রুজি ও ক্ষমতা সংকুচিত করেন।
    22. আল-বাসিত (Al-Baasit) – বিস্তারকারী, যিনি রুজি ও ক্ষমতা বাড়িয়ে দেন।
    23. আল-খাফিদ (Al-Khaafidh) – অবনমিতকারী, যিনি গর্বিতদের অবনতি ঘটান।
    24. আল-রাফি’ (Ar-Raafi’) – উচ্চতরকারী, যিনি অবনতদের উচ্চতা দেন।
    25. আল-মু’ইয (Al-Mu’izz) – সম্মানদাতা, যিনি আমাদের সম্মান বৃদ্ধি করেন।
    26. আল-মুজিল (Al-Muzil) – অপমানকারী, যিনি কাউকে অসম্মানিত করেন।
    27. আস-সামাদ (As-Samad) – অমর, যে কোন চাহিদা পূর্ণ করতে সক্ষম।
    28. আল-কাদির (Al-Qaadir) – সক্ষম, যিনি সবকিছু করার ক্ষমতা রাখেন।
    29. আল-মুকতাদির (Al-Muqtadir) – সর্বশক্তিমান, যিনি পুরোপুরি ক্ষমতাশালী।
    30. আল-মুকাদ্দিম (Al-Muqaddim) – প্রথমে এগিয়ে নিয়ে আসা, যিনি জিনিসগুলোর প্রথম অবস্থান নির্ধারণ করেন।
    31. আল-মুআখির (Al-Mu’akhkhir) – পিছিয়ে দেওয়া, যিনি জিনিসগুলো পিছিয়ে দেন।
    32. আল-আলিই (Al-Awwal) – সর্বপ্রথম, যিনি সবার আগে আছেন।
    33. আল-আখির (Al-Aakhir) – সর্বশেষ, যিনি সবার পরে আছেন।
    34. আল-জাহির (Az-Zhaahir) – সুস্পষ্ট, যিনি সমস্ত কিছু প্রকাশ করেন।
    35. আল-বাসিন (Al-Baatin) – গোপন, যিনি সমস্ত কিছু গোপনে রাখেন।
    36. আল-ওয়ালী (Al-Waalee) – বন্ধুত্বশীল, যিনি আমাদের পৃষ্ঠপোষকতা করেন।
    37. আল-মুতা’আলী (Al-Muta’alee) – উচ্চতর, যিনি সমস্ত কিছু থেকে উচ্চ।
    38. আল-বাকী (Al-Baaqi) – চিরন্তন, যিনি অবিনশ্বর।
    39. আল-ওয়ারিস (Al-WaariS) – উত্তরাধিকারী, যিনি সমস্ত কিছু পরবর্তী প্রজন্মের জন্য রেখে দেন।
    40. আল-রাশিদ (Ar-Rasheed) – পথপ্রদর্শক, যিনি সঠিক পথ দেখান।
    41. আল-সাবুর (As-Saboor) – অত্যন্ত সহিষ্ণু, যিনি অসীম ধৈর্য ধারণ করেন।
    42. আল-ফাদিল (Al-Faazil) – পরিপূর্ণ, যিনি সর্বোচ্চ শ্রেষ্ঠত্ব প্রদান করেন।
    43. আল-লাতিফ (Al-Lateef) – সূক্ষ্ম, যিনি মহাকর্ষীয় সৌন্দর্য ও সুখ বয়ে আনেন।
    44. আল-খাবীর (Al-Khabeer) – সর্বজ্ঞ, যিনি সব কিছু জানেন।
    45. আল-হলিম (Al-Haleem) – মহান ধৈর্যশীল, যিনি সমস্ত দোষের পরেও শান্ত থাকেন।
    46. আল-আজিম (Al-‘Azeem) – মহৎ, যিনি সমস্ত মহত্ত্বের অধিকারী।
    47. আল-গফুর (Al-Ghafoor) – মহান ক্ষমাশীল, যিনি অসীম ক্ষমা প্রদানে বিশ্বাসী।
    48. আল-শাকুর (Ash-Shakoor) – প্রশংসা করে, যিনি কৃতজ্ঞতা গ্রহণ করেন।
    49. আল-আলি (Al-‘Alee) – উচ্চমান, যিনি সর্বোচ্চ সম্মান অর্জন করেন।
    50. আল-কবীর (Al-Kabeer) – মহান, যিনি অসীম মহত্বের অধিকারী।
    51. আল-হাফিজ (Al-Hafiz) – রক্ষক, যিনি তাঁর বান্দাদের নিরাপত্তা প্রদান করেন।
    52. আল-মুকিত (Al-Muqeet) – জীবিকা দানকারী, যিনি তাঁর সৃষ্টির রুজি প্রদান করেন।
    53. আল-হাসিব (Al-Hasib) – হিসাব রাখেন, যিনি সকলের আমল বিচার করেন।
    54. আল-জালিল (Al-Jaleel) – মহিমাময়, যিনি পরম গৌরবময়।
    55. আল-করিম (Al-Kareem) – দানশীল, যিনি অসীম দয়া ও দানে অভয় দেন।
    56. আর-রাকীব (Ar-Raqeeb) – তত্ত্বাবধায়ক, যিনি সবকিছু পর্যবেক্ষণ করেন।
    57. আল-জামিল (Al-Jameel) – সুন্দর, যিনি সমস্ত কিছুকে সুন্দরভাবে সৃষ্টি করেন।
    58. আল-গনি (Al-Ghani) – পরিপূর্ণ, যিনি সম্পূর্ণভাবে পরিপূর্ণ এবং নির্ভরযোগ্য।
    59. আল-মুগনী (Al-Mughni) – সম্পদ দানকারী, যিনি তাঁর বান্দাদের পরিপূর্ণতা প্রদান করেন।
    60. আল-মান্নান (Al-Mannaan) – অনুগ্রহকারী, যিনি তাঁর সৃষ্টির প্রতি অশেষ দয়া প্রদর্শন করেন।
    61. আল-দান (Ad-Daann) – দেবী, যিনি ইচ্ছা অনুসারে দান করেন।
    62. আল-তাওয়াব (At-Tawwab) – তাওবা গ্রহণকারী, যিনি আত্মসমালোচনা এবং ক্ষমা প্রদানে অনুগ্রহ করেন।
    63. আল-মুৎতাল্লি (Al-Mutawalli) – অভ্যন্তরীণ গোপন, যিনি অগণিত গোপন দান করেন।
    64. আল-শাকুর (Ash-Shakoor) – প্রশংসাসম্পন্ন, যিনি কৃতজ্ঞতা গ্রহণ করেন এবং পুরস্কৃত করেন।
    65. আল-জালিল (Al-Jaleel) – মহিমা, যিনি মহামান্য।
    66. আল-লাতিফ (Al-Lateef) – সূক্ষ্ম, যিনি অতি সূক্ষ্ম দয়া দিয়ে তাঁর বান্দাদের সাহায্য করেন।
    67. আল-খবির (Al-Khabeer) – সর্বজ্ঞ, যিনি সবকিছু জানেন এবং পরিপূর্ণভাবে জানেন।
    68. আল-হলীম (Al-Haleem) – সহিষ্ণু, যিনি অসীম ধৈর্য ধারণ করেন এবং নিজের বান্দাদের ক্ষমা করেন।
    69. আল-আজীম (Al-‘Azeem) – মহৎ, যিনি সর্বশ্রেষ্ঠ মহিমা ধারণ করেন।
    70. আল-গফুর (Al-Ghafoor) – ক্ষমাশীল, যিনি সবাইকে ক্ষমা করেন।
    71. আল-শাকুর (Ash-Shakoor) – কৃতজ্ঞতা গ্রহণকারী, যিনি বান্দাদের ভালো কাজের জন্য পুরস্কৃত করেন।
    72. আল-আলি (Al-‘Alee) – উচ্চ, যিনি সর্বশ্রেষ্ঠ উচ্চতার অধিকারী।
    73. আল-কবীর (Al-Kabeer) – মহান, যিনি অগণিত মহিমা এবং শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী।
    74. আল-হাফিয (Al-Hafeez) – রক্ষক, যিনি সমস্ত সৃষ্টির নিরাপত্তা প্রদান করেন।
    75. আল-মূলক (Al-Mulk) – রাজত্ব, যিনি সমস্ত জগতের রাজা।
    76. আল-রাজ্জাক (Ar-Razzaq) – রিজিক দাতা, যিনি সকল সৃষ্টির রুজি দেন।
    77. আল-ফাত্তাহ (Al-Fattah) – খোলনো, যিনি সকল রুদ্ধ দরজা খুলে দেন।
    78. আল-আলী (Al-‘Alee) – উচ্চ, যিনি সবকিছুর ঊর্ধ্বে।
    79. আল-ওয়া’ঈ (Al-Wa’ee) – পরামর্শক, যিনি দিকনির্দেশনা দেন।
    80. আল-ফেরদৌস (Al-Firdaws) – বেহেশত, যিনি পরিপূর্ণ শান্তি প্রদান করেন।
    81. আল-কারিম (Al-Kareem) – দানশীল, যিনি তাঁর বান্দাদের প্রতিটি প্রয়োজন পূর্ণ করেন।
    82. আল-রেশিদ (Al-Rasheed) – পথপ্রদর্শক, যিনি সঠিক পথের জন্য নির্দেশনা দেন।
    83. আল-হাই (Al-Hayy) – জীবন্ত, যিনি সর্বদা জীবিত।
    84. আল-কায়ুম (Al-Qayyoom) – অটুট, যিনি সবকিছু ধরে রাখেন।
    85. আল-ওয়া’ঈ (Al-Waa’i) – পরামর্শদাতা, যিনি সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
    86. আল-হোয়া (Al-Hawwā) – মঞ্চের ঈশ্বর, যিনি সকল সৃষ্টি প্রতিস্থাপন করেন।
    87. আল-হাজী (Al-Hajjī) – পরিপূর্ণ, যিনি সকল সৃষ্টির প্রতি দয়া প্রদর্শন করেন।
    88. আল-ফলাহ (Al-Falaah) – সফলতা, যিনি সাফল্য ও বিজয় প্রদানে সক্ষম।
    89. আল-ফুতু’স (Al-Futuus) – অধিকারী, যিনি সাফল্য প্রদান করেন।
    90. আল-মু’ইজ্জ (Al-Mu’izz) – সম্মান প্রদানকারী, যিনি সম্মান দান করেন।
    91. আল-অফি (Al-Afi) – গুণদাতা, যিনি আল্লাহর সকল বান্দাদের অফ এবং দান দান করেন।
    92. আল-আল্লাম (Al-Alamm) – গুণবান, যিনি সকল জ্ঞান ও গুণে পূর্ণ।
    93. আল-তাওয়াব (At-Tawwab) – তাওবা গ্রহণকারী, যিনি পাপ ক্ষমা করেন।
    94. আল-উভর (Al-Uhfār) – যত্নশীল, যিনি সুরক্ষা ও সাহায্য প্রদান করেন।
    95. আল-মুতাল্লি (Al-Mutalli) – যত্নশীল, যিনি অসীম পরিপূর্ণতা রাখেন।
    96. আল-সামত (As-Sāmat) – নিষ্ক্রিয়, যিনি সকল মনের সঙ্গী।
    97. আল-হানান (Al-Hanaan) – স্নেহবদ্ধ, যিনি স্নেহ দিয়ে সকলকে শান্তি প্রদান করেন।
    98. আল-কারিস (Al-Kaaris) – অসীম ক্ষমতা, যিনি ক্ষমতা দিয়ে সমস্ত পরিস্থিতি নির্ধারণ করেন।
    99. আল-সত্তক (As-Sattār) – গোপন, যিনি গোপন রাখেন।



    উপসংহার:

    আল্লাহর ৯৯টি নাম প্রতিটি মুসলিমের জন্য একটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। এ নামগুলোর প্রতিটি মানুষের জীবনে একটি সুন্দর ও আধ্যাত্মিক পরিবর্তন আনতে পারে। এ নামগুলো মনে রেখে এবং তাদের অর্থ উপলব্ধি করে আমাদের প্রতিদিনের কাজে আল্লাহর গুণাবলির প্রতিফলন ঘটানো উচিত।


    প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ) বিভাগ

    আল্লাহর 99 নামের উৎস কী?

    আল্লাহর 99 নামের উৎস হলো কুরআন ও হাদিস। পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন আয়াত এবং হাদিসে এই নামগুলো উল্লেখ করা হয়েছে যা আল্লাহর গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে।

    আল্লাহর 99 নাম জানার গুরুত্ব কী?

    আল্লাহর 99 নাম জানা এবং বুঝা একজন মুসলিমের জন্য আধ্যাত্মিক উন্নতি এবং আল্লাহর প্রতি ইমানকে শক্তিশালী করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি নাম আল্লাহর ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে, যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনে অনুপ্রেরণা ও শান্তি এনে দেয়।

    আল্লাহর নামগুলোর মধ্যে কোন নামটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়?

    আল-রাহমান’ এবং ‘আল-রাহিম’ নাম দুটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়, বিশেষত কুরআনের প্রথম সূরা, সূরা আল-ফাতিহায়।

    আল্লাহর 99 নাম মুখস্থ করা কি পুরস্কৃত হয়?

    হ্যাঁ, হাদিসে বর্ণিত আছে যে, যে ব্যক্তি আল্লাহর 99 নাম মুখস্থ করবে এবং তার উপর আমল করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।

    প্রতিদিনের জীবনে আল্লাহর নামের ব্যবহার কীভাবে করা যায়?

    প্রতিদিনের দোয়া এবং আমলে আল্লাহর নাম ব্যবহার করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, বিপদের সময় ‘আল-কাহহার’ নাম উচ্চারণ করলে আল্লাহর শক্তি ও সহায়তার স্মরণ ঘটে।

    আল্লাহর নামগুলির অর্থ এবং উচ্চারণ কীভাবে শিখব?

    বিভিন্ন ইসলামিক বই, অনলাইন রিসোর্স, এবং ইসলামিক অ্যাপের মাধ্যমে আল্লাহর 99 নামের অর্থ এবং উচ্চারণ সহজেই শিখতে পারেন।

    শিশুদের জন্য আল্লাহর নাম শেখানো কেন গুরুত্বপূর্ণ?

    শিশুদের জন্য আল্লাহর নাম শেখানো তাদের ধর্মীয় শিক্ষা ও নৈতিক উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাদের আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা গড়ে তুলতে সাহায্য করে।

    আল্লাহর নামগুলো শুধু মুখস্থ করলেই হবে নাকি বুঝতে হবে?

    শুধু মুখস্থ করাই যথেষ্ট নয়; এগুলোর অর্থ ও গুরুত্ব বুঝা এবং আমল করা জরুরি। আল্লাহর গুণাবলী আমাদের জীবনকে আরও পরিপূর্ণ করে।

    কোন নাম দিয়ে দোয়া শুরু করা উত্তম?

    আল-রাহমান’ এবং ‘আল-রাহিম’ নাম দুটি দিয়ে দোয়া শুরু করা উত্তম, কারণ এগুলো আল্লাহর দয়া ও ভালোবাসার প্রকাশ করে।

    আল্লাহর 99 নামের আরবি উচ্চারণ কি সঠিকভাবে জানা উচিত?

    হ্যাঁ, সঠিক উচ্চারণ জানা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আরবি উচ্চারণের মাধ্যমে নামগুলোর প্রকৃত অর্থ বোঝা যায় এবং এটি দোয়া ও ইবাদতের ক্ষেত্রে সঠিক ফলাফল প্রদান করে।


    #Allah99Names #AsmaulHusnaBangla #আল্লাহর৯৯নাম #AllahNamesMeaning #AllahNamesBangla #আল্লাহরনামবাংলায় #IslamicKnowledge #AllahrGunnoboli #ইসলামিকজ্ঞান #99NamesOfAllah #AsmaulHusnaExplanation #আসমাউলহুসনাতাফসির #HolyNamesOfAllah #AlQuranNames #আলকুরআনেরনাম #SpiritualNames #AllahNameBenefits #আধ্যাত্মিকনাম #AllahNamesForZikir #IslamicTeachings #ইসলামিকশিক্ষা #BanglaIslamicPosts #Allah99NamesWithMeaning #আল্লাহরনামওতারঅর্থ #FaithAndBelief #MuslimFaith #বিশ্বাসওইমান #NamesOfAllahInBangla #IslamicGuidance #ইসলামিকনির্দেশনা #DuaAndZikir #AllahNamesRecitation #দুয়াঔরজিকির #AllahNamesImportance #SpiritualPeace #আধ্যাত্মিকশান্তি #IslamicWisdom #ReligiousUnderstanding #ইসলামিকজ্ঞান #QuranicTeachings #AllahKe99Name #আল্লাহরনব্বইনাম #BanglaIslamicArticle #AllahNamesLearning #ইসলামিকআর্টিকেল

    5/5 - (2 votes)
    Sharing Is Caring:

    মন্তব্য করুন