হাওড়ায় সিপিএমের মিছিলে হাঁটার ‘অপরাধে’ বাম কর্মীদের মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল

হাওড়ায়: দেশের রাজনৈতিক মাঠে ধূলাগড়, হাওড়া জেলার একটি প্রায় ২৫ হাজার মানুষের গ্রামে বৃহত্তর তরুণ কংগ্রেস সমীকরণে ভোট দান চলছে। এই গ্রামে প্রায় দুই হাজার মানুষের পাঁচটি ভোটিং সেন্টারের দুপুর ১২টা পর্যন্ত জামিনে ভোট দান করা হয়েছে। দুর্নীতির প্রকার জানতে প্রায় ৪০ হাজার মানুষ বাড়ি থেকে বের হয়েছেন। প্রায় তাদের সবার আগে বের হয়ে যেতে হচ্ছে তারা ভোটিং সেন্টারে আবার ফিরে এসেছেন।

ভোটিং সেন্টারে এসে তাদের সবাইকে দেখে আনন্দ হয়েছিল। কিন্তু দুই পাটি দলের সদস্যরা জামিনে ভোট দানের পর বাড়িতে ফিরতি হয়ে আসা সময় তাদের উপর হামলা হয়। কয়েকজন সদস্য প্রায় আটজন সংকটে পড়ে গেছেন। তারপর পুলিশের সহায়তায় জামিন ছাড়ালেও ভোট দান বন্ধ হয়ে গেছে।

এই ঘটনায় সন্ত্রাস আকস্মিকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। এখানে তৃণমূল সভাপতি ও হাওড়া জেলার সাংসদ দেরেক ওয়ারফ্রন্টের প্রার্থী শাওন ছবির সমর্থকদের সঙ্গে হামলায় আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁদের পরিবারের সদস্যরা দাবি করছেন, তাঁদের বাড়ির উপর তৃণমূল-কংগ্রেসের কক্ষ হামলা হয়েছে।

এই সময় পুলিশ তাঁদের সময় তুলে আনতে ব্যস্ত হয়ে গেছে। আর এই দুটি দলের মধ্যে হামলামূলক ঘটনা কারণে ভোট দান বন্ধ হয়ে গেছে ধূলাগড়ে। প্রায় ৪০ হাজার মানুষের মধ্যে ২৫ হাজার মানুষ এখনো ভোট দানের ক্যাম্পে আছে।

একটি ভোটিং কেন্দ্রে সংকটে পড়ার পর পুলিশ নেওয়ার সাথে সাথে একে আরেকের মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়ে পড়লে পুলিশ প্রস্তাবিত দুটি পাটিকেই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এবার পুলিশ আর কোনো পার্টির সমর্থকদের বা প্রাক্তন সাধারণ মানুষের পাঁচটি ভোটিং সেন্টারে চলে গেছেন।

দুই দলের প্রতিনিধিদের কথায় জানা গেছে, পুলিশের সাথে হামলায় আক্রান্ত হওয়ার পর কংগ্রেস-তৃণমূল সমর্থকরা ভোট প্রক্রিয়ায় অবরোধ করতে হয়েছে। তাদের অনুমতি পাওয়া নাই ভোটিং কেন্দ্রে ঢুকতে।

তারপরেও পুলিশ জানাচ্ছে, ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়ার সাথে সাথে দুটি দলের সমর্থকরা মধ্যে হামলা-সমর্থকরা নিয়ে তাড়াতাড়ি বিবাদ দলিলে পর্যবেক্ষণ শুরু করেছে। প্রায় তারা সকলের সঙ্গে মিছিলে বিতর্ক শুরু করে দিয়েছেন।

এই সময় ভোটিং কেন্দ্রে জলময় উচ্ছ্বাসিত অবস্থান নিয়ে তৃণমূল সমর্থকরা নেতারা আমন্ত্রিত হয়ে আছেন। অন্যদিকে কংগ্রেস ও তৃণমূলের সমর্থকরা আজ রাতে ধূলাগড়ের নেতাদের নিয়ে মিছিলে বিতর্ক শুরু করবেন। তাঁরা আজ রাতে কোন সিদ্ধান্ত নিয়ে বাড়ি ফিরে যাবেন।

এখনো পুলিশের সঙ্গে একটি পার্টির সমর্থকরা দিয়েছেন, একটি সমর্থক পুলিশ কর্তৃক আক্রান্ত হওয়ার পর তাঁরা এখন আবার বৃহত্তর অঞ্চলে ভোট দান করতে পারছেন না।

এই সময় পুলিশ বৃহত্তর অঞ্চলের সামান্য প্রায় ২৫ হাজার মানুষের সামগ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে সতর্কতা বাড়াচ্ছে। যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে। তবে এই সময় পুলিশ জানাচ্ছে, অনেক কেন্দ্রে ভোটিং প্রক্রিয়া অব্যাহত চলছে।

সেই সময় একটি দলের প্রতিনিধি জানাচ্ছেন, হামলা হওয়ার পর পুলিশ দ্বারা তাদের নিয়ে প্রায় সাড়ে সাত ঘণ্টা ধরে একটি অবস্থানে রাখা হয়েছিল। তারপরে তাদেরকে একটি বিশেষ যাতায়াত ব্যবস্থা করে সাড়ে নয় ঘণ্টার মধ্যে ভোট কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে।

এই সময় পুলিশ জানাচ্ছে, এই ঘটনায় তারা দ্বিতীয় পাল্টা করে প্রায় দেড় ঘণ্টার মধ্যে অভিযোগ জানাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। তাঁরা এই অভিযোগ জানাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন যে, কংগ্রেস-তৃণমূলের সমর্থকরা নিয়ে হামলা হয়েছে। সেই কারণেই পুলিশ বিস্তারিত অভিযোগ জানাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।

সেই সময় তৃণমূল ও কংগ্রেসের সমর্থকরা প্রত্যেকের প্রতি আপ্রাতিগ দেখাচ্ছেন। তাদের মধ্যে প্রায় হাজার মানুষ আজ রাতে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন।

তবে এখনো পুলিশের সাথে একটি দলের সমর্থকরা দিয়েছেন, তাঁরা জানিয়েছেন, একটি সমর্থক পুলিশ কর্তৃক আক্রান্ত হওয়ার পর এখন আর ভোট দানের প্রয়োজন নেই।

ধূলাগড়ে প্রায় একটি ভোটিং কেন্দ্রের সমর্থকরা বলছেন, তাঁরা দিনের প্রথম পাল্টা হয়ে গেছে। প্রায় ২৫ হাজার মানুষের মধ্যে প্রায় ২০ হাজার মানুষ ভোট দানের জন্য আসেন সকাল দশটা।

এরই প্রায় ১২টায় দিনের দ্বিতীয় পাল্টা হয়ে গেছে। এখন তারা বৃহত্তর অঞ্চলে বিভিন্ন ভোটিং সেন্টারে প্রায় চারটি ঘণ্টা পাল্টা হয়ে গেছে।

এই সময় একটি সমর্থক জানাচ্ছেন, এই সময় ধূলাগড়ের একটি জাতীয় উপমুখ্যমন্ত্রীর বাসার উপস্থিতিতে আইন প্রশাসনের ক্ষমতার একটি বিনামূল্যের সমর্থন কার্যক্রম অনুষ্ঠান হচ্ছে। তবে কারণে পুলিশের সাথে তারা ভোট দানের ক্যাম্পে যেতে পারেন না।

প্রায় তাদের এক লক্ষ্য বিভিন্ন ভোটিং সেন্টারের সংগে সংঘাত হতে পারে এমন মনোনিবেশ বিবেচনা। সেই সময় অঞ্চলের সাধারণ মানুষ প্রায় পুলিশের সঙ্গে একইভাবে থাকতে পারেন না।

তবে এই সময় পুলিশের সাথে একটি দলের প্রতিনিধি জানাচ্ছেন, পুলিশ অনুমতি দিয়েছেন, কিন্তু পুলিশের সাথে তাদের বাড়ি নিয়ে যাওয়া যাবে না। অথচ তাঁদের পাঁচটি ভোটিং সেন্টারে জানা গেছে, সেখানে দুই পাটি দলের সদস্যরা জামিনে ভোট দান করেছেন। তারপর হামলায় আক্রান্ত হয়ে তাঁরা বাড়ি ফিরে আসেন।

এই সময় দুই পাটি দলের সদস্যরা পুলিশের নেতৃত্বে প্রায় একটি কোন কদরে ঘটনায় শুধুমাত্র হামলার বিষয়ে ভাবনা করছেন। তাদের দাবি এখনও যে, তারা প্রায় দেড় ঘণ্টা পুলিশের কাছে রাখা হয়েছিল। তারপর পুলিশ তাদেরকে সাড়ে নয় ঘণ্টার মধ্যে ভোট কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে।

তবে এই সময় পুলিশ জানাচ্ছে, এই ঘটনায় তারা দ্বিতীয় পাল্টা করে প্রায় দেড় ঘণ্টার মধ্যে অভিযোগ জানাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। তাঁরা এই অভিযোগ জানাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন যে, কংগ্রেস-তৃণমূলের সমর্থকরা নিয়ে হামলা হয়েছে। সেই কারণেই পুলিশ বিস্তারিত অভিযোগ জানাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।

এই সময় তৃণমূল ও কংগ্রেসের সমর্থকরা প্রত্যেকের প্রতি আপ্রাতিগ দেখাচ্ছেন। তাদের মধ্যে প্রায় হাজার মানুষ আজ রাতে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন।

তবে এখনো পুলিশের সাথে একটি দলের সমর্থকরা দিয়েছেন, তাঁরা জানিয়েছেন, একটি সমর্থক পুলিশ কর্তৃক আক্রান্ত হওয়ার পর এখন আর ভোট দানের প্রয়োজন নেই।

ধূলাগড়ে প্রায় একটি ভোটিং কেন্দ্রের সমর্থকরা বলছেন, তাঁরা দিনের প্রথম পাল্টা হয়ে গেছে। প্রায় ২৫ হাজার মানুষের মধ্যে প্রায় ২০ হাজার মানুষ ভোট দানের জন্য আসেন সকাল দশটা।

এরই প্রায় ১২টায় দিনের দ্বিতীয় পাল্টা হয়ে গেছে। এখন তারা বৃহত্তর অঞ্চলে বিভিন্ন ভোটিং সেন্টারে প্রায় চারটি ঘণ্টা পাল্টা হয়ে গেছে।

5/5 - (1 vote)

মন্তব্য করুন

Enable Notifications OK No thanks