শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য বাংলাদেশ উন্নতির শেকড় এ পোঁছাতে পারছে না। শিক্ষক যদি উচ্চমানের হয় এমনিতেই শিক্ষার উন্নতি ঘটবে

🌐 Language: BN | Isolated: ✅
✅ Verified Content - This article has been reviewed and approved.
5/5 - (1 vote)

বাংলাদেশে নতুন কারিকুলাম আনা হয়েছিলো যা ব্যর্থ হয়েছে। কারণ সেই কারিকুলামের জন্য বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রস্তুত নয়। বাংলাদেশে প্র্যাকটিক্যাল শিক্ষার প্রসার ঘটেনি। বাংলাদেশের শিক্ষকগণ প্রাইভেট পড়ায় যা আমরা কোচিং নামে চিনি। এই ব্যবসার ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভাজনের সৃষ্টি হয় এবং এটা অতি স্বাভাবিক। যে শিক্ষক যে শিক্ষার্থীর কাছ থেকে এক্সট্রা বেতনে এক্সট্রা পড়া পড়ান সে তো নিশ্চয়ই সেই শিক্ষার্থীকে বেশি যত্নে রাখবে। যা শিক্ষার্থীদের শিক্ষায় বিশাল ইফেক্ট ফেলে। কোচিং ব্যবসার জন্য শিক্ষক শিক্ষার্থীর শত্রু হয়ে যাচ্ছে, যেখানে শিক্ষক হওয়ার কথা ছিল বাবার মতো কাছের।

প্রশ্ন আসে শিক্ষার্থীর জন্য যদি স্কুল যথেষ্ঠ না হয় তবে শিক্ষার্থী কি করবে যদি প্রাইভেট পড়ানো বন্ধ হয়ে যায় ? কোচিং সেন্টার খোলা রাখা যেতে পারে যেখানে শিক্ষার্থী কোনো কিছু করতে বাধ্য নয়। সে চাইলেই অন্য কোচিং এ ভর্তি হতে পারবে।

Advertisements

প্রাইভেট বন্ধ এভাবে করা যাবে না। শিক্ষকদের বেতন বাড়াতে হবে যেনো তারা মোটামুটি ভালোভাবেই সংসার চালাতে পারে। বেতন নিশ্চয়ই শিক্ষকের যোগ্যতার ওপর নির্ভর করে হবে। শুধু বেতন বাড়ালেই হবে না। কোচিং এর বিরুদ্ধে শিক্ষকদের জন্য কঠোর আইনের ব্যবস্থা করতে হবে। আমি বলে দিতে পারি এই ব্যবস্থায় পড়াশোনা হলে বাংলাদেশ পরিবর্তন হবেই ইনশা-আল্লাহ।

Advertisements

Your comment will appear immediately after submission.

মন্তব্য করুন