ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা
ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা: ডায়াবেটিস রোগীর জন্য একটি সঠিক খাদ্য তালিকা অনুসরণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিস রোগীদের আহারে নিম্নলিখিত উপাদানগুলি থাকা উচিত:
- পুরোটা গ্রেইন যুক্ত খাবার: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ধান, অটম, জোয়ার, বাজরা, ব্রাউন রাইস ইত্যাদি পুরোটা গ্রেইন যুক্ত খাবার উচিত। এই ধরণের খাবার ধারণ করলে শরীরে ধারণ হওয়া শর্করা লিমিট কমে যায়।
- মাংস এবং প্রোটিন: মাংসে সহজ পাচ্ছা উপাদানগুলি পাওয়া যায়, যেমন মাংস, মুরগি, মাছ, ডাল, সোয়াবিন, টোফু, পনির ইত্যাদি। এগুলি প্রোটিনের উৎস হিসাবে কাজ করে এবং মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- পরুসহারের শাকসবজি: পরুসহারের খাবারে শাকসবজি সহজেই সংশ্লেষণিক কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার এবং ভিটামিনের উৎস হিসাবে কাজ করে। মাখনযুক্ত শাকসবজি উচিত নয়। পরুসহারের শাকসবজির মধ্যে লাউ, কচু, পালং শাক, কালো চাল, গাজর, ব্রোকলি, স্পিনাচ, টমেটো, শশা সহ অন্যান্য শাকসবজি থাকতে পারে।
- পুষ্টিকর ফল: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পুষ্টিকর ফল উচিত, তবে এগুলির মাত্রা মেয়াদে রাখতে হবে। পেঁপে, আপেল, কমলা, পিয়ারা, আম, পেয়ারা, নাশপাতি, পাপয়া, তরমুজ ইত্যাদি উচিত ফলের উদাহরণ হতে পারে।
- ঘরোয়া গাড়ি খাবার: প্রস্তুত ও প্যাক খাবার উচিত নয়। বরং স্বয়ংসম্পূর্ণ খাবার প্রাধান্য দিতে হবে। ঘরোয়া গাড়ি খাবারে মিষ্টি, বিস্কুট, সবজি করা রোটি, হালকা ডিম, ঘি বা মাখন সহ অন্যান্য উপাদানগুলি থাকতে পারে।
আপনি এই খাদ্য তালিকা থেকে স্বচ্ছতার সাথে প্রতিটি উপাদান নির্বাচন
করতে পারেন। তবে, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আহারের পরিমাণ, খাদ্য উপাদানের সংখ্যা এবং অন্যান্য পরামর্শ একজন ডায়াবেটিস স্পেশালিস্ট বা পুষ্টিবিদের সাথে আলোচনা করা উচিত।
অতিরিক্ত ডায়াবেটিস রোগীর জন্য আরো কিছু পরামর্শ এবং খাদ্য উপাদান যোগ করা যায় নিম্নলিখিতগুলি:
- ফাইবার প্রাধান্য দিতে হবে: ফাইবার খাবার খেতে ডায়াবেটিস রোগীদের উপকারী হতে পারে। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার মধ্যে সবজি, ফল, পুষ্টিকর ধান, পানির খেয়াল ইত্যাদি থাকতে পারে।
- প্রয়োজনীয় তেল মেয়াদ দিতে হবে: অতিরিক্ত তেল দিয়ে খাবার প্রস্তুত করা উচিত নয়। তেলের উপাদান হিসাবে অলিভ অয়েল, কানোলা অয়েল, আদামি অয়েল, সরিষা অয়েল, গাঁজর বিজেম অয়েল সমৃদ্ধ উপাদানগুলি চলে আসতে পারে।
- মিষ্টি সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে থাকতে হবে: ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে মিষ্টি সংখ্যা পরিমাপ করা উচিত। মিষ্টি খাওয়ার সময় মধু বা স্থানীয় মিষ্টির পদার্থের উপস্থিতি অল্প রাখা উচিত।
- নিয়মিত আহারের পালন করা উচিত: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিয়মিত আহারের পালন করা উচিত। আহারের খাবার কম ব্যবহার করা উচিত এবং প্রতিটি খাদ্য উপাদানের মাত্রা নির্দিষ্ট হতে পারে।
- বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুসরণ করা উচিত: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সবসময় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুসরণ করা উচিত। নিয়মিত চেকআপ এবং প্রশ্নপত্র উত্তর করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আপনাকে সহায়তা করবে।
এই পরামর্শগুলি মেধায় রাখলে ডায়াবেটিস রোগীর স্বাস্থ্য এবং সম্পূর্ণ অবস্থা উন্নত হতে পারে। তবে, এটি সাধারণ গাইডলাইন মাত্র এবং আপনাকে বিশেষজ্ঞের পরামর্শের সাথে যুক্ত থাকা উচিত।
নিচে আরো কিছু খাদ্য উপাদান এবং পরামর্শ দেওয়া হলো ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য:
- প্রোবায়টিক খাবার: প্রোবায়টিক খাবার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে, যেমন দই, চানাচুর, কিফির, সাউয়েরক্রাউট, যবস্থানীয় প্রোবায়টিক সাপ্লিমেন্টস ইত্যাদি। এই খাদ্য উপাদানগুলি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং স্থানিক কার্যক্রম বৃদ্ধি করে।
- হেলদি দ্রবণ: ডায়াবেটিস রোগীর জন্য হেলদি দ্রবণ উপকারী হতে পারে। হেলদি দ্রবণের ব্যবহার মানসিক অবস্থা নির্মাণ করে, কোলেস্টেরল স্তর নিয়ন্ত্রণ করে, প্রতিবন্ধী এফেক্ট দেয় এবং ইনসুলিন নিষ্ক্রিয়তা বা ব্যবহার বৃদ্ধি করে। হেলদি দ্রবণের সাথে নির্দিষ্ট মাত্রায় অপসারণ করার জন্য ডায়াবেটিস রোগীদের সহায়তা করতে পারেন।
- মাছ ও ক্রিমফিশ: স্থানীয় মাছ এবং ক্রিমফিশ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এদের মাধ্যমে প্রোটিন পাওয়া যায়, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়, হৃদয়ের স্বাস্থ্য উন্নত হয় এবং স্থানিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। তবে, মাছ এবং ক্রিমফিশ একটি স্বাস্থ্যকর প্রক্রিয়ায় নির্মাণ করতে হয় যা সমুদ্র মাছের ধরন, ক্রিমফিশের প্রকার এবং প্রসেসিং পদ্ধতি উপর নির্ভর করে।
- প্রোটিন কামপ্লেক্স: ডায়াবেটিস রোগীর জন্য প্রোটিন কামপ্লেক্স (যেমন পুল্স, ডাল, সোয়াবিন, মসুর ইত্যাদি) খাবার উচিত হতে পারে। এদের মাধ্যমে উচ্চ-মান প্রোটিন সংগ্রহ করা যায়, অগ্নের পরিমাণ নির্ধারণ করা যায় এবং অস্থায়ী আপাত অনুমান প্রতিরোধ করা যায়।
আপনি এই খাদ্য উপাদানগুলি ডায়াবেটিস রোগীদের আহারে সম্প্রতি যোগ করতে পারেন। তবে, আপনার ডায়াবেটিস ম্যানেজমেন্টের জন্য সবসময় আপনার ডাক্তার বা পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
অবশ্যই! নিচে আরও কিছু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত খাদ্য উপাদান এবং পরামর্শ দেওয়া হলো:
- তাজা ফল ও সবজি: তাজা ফল ও সবজি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ফল ও সবজি খাদ্যে পুষ্টিকর উপাদান, ফাইবার, মিনারাল এবং ভিটামিন সরবরাহ করে। তবে, মিঠার ফলের পরিমাণ সংযত রাখতে হবে এবং অতিরিক্ত ফলে যাদের ক্যারবোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি থাকে, তাদের উপর নজর রাখতে হবে।
- ঘিটকি ধান: ডায়াবেটিস রোগীরা সাধারণত পুষ্টিকর গ্রেইন ধানের পরিবর্তে ঘিটকি ধান ব্যবহার করতে পারেন। ঘিটকি ধানের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স সাধারণত কম হয়, যা শরীরে খাদ্যের পরিবর্তে ধানের পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত স্থানের রক্ষণাবেক্ষণ করে।
- মাখন ও তেল: মাখন এবং তেলে পরিবর্তিত উপাদানগুলি হ্রদয়ের স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারে এবং প্রতিবন্ধী এফেক্ট দেয়। কিন্তু সঠিক পরিমাণ মাখন এবং তেল ব্যবহার করা উচিত। শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর মাখন যেমন একটি তরল মাখন বা জনপ্রিয় গ্রেসফুল প্রোডাক্ট ব্যবহার করা উচিত।
- গোলা ধান: ডায়াবেটিস রোগীরা সাধারণত পর্যাপ্ত গ্রেইন ধানের পরিবর্তে গোলা ধান ব্যবহার করতে পারেন। গোলা ধানের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স নিম্ন হয় এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে।
আমি আশা করি আপনি এই তথ্যগুলি উপযুক্ত এবং উপকারী মনে করবেন। ডায়াবেটিস রোগের সাথে যুক্ত হয়ে অন্যান্য স্বাস্থ্যসম্মত আহার এবং উপযুক্ত ডায়াবেটিস ম্যানেজমেন্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করলে আপনি আপনার স্বাস্থ্যকে ভালো করতে সহায়তা করবেন। তবে, একটি পেশাদার পুষ্টিবিদ বা ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নিতে অবশ্যই মনে রাখবেন।
এইবারে আমি কিছু আরো ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত খাদ্য উপাদান ও পরামর্শ উল্লেখ করব।
- গোল গ্রেপফ্রুট: গোল গ্রেপফ্রুট ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত একটি ফল। গ্রেপফ্রুটে অন্যান্য ফলের তুলনায় কম মিঠার ও প্রাকৃতিক শর্করা থাকে। এটি সম্পূর্ণ তরল এবং ভিটামিন C ও ফাইবারের ভালো উৎস। কিন্তু যেকোনো ধরনের ফলের জন্যে সঠিক পরিমাণ ও উপযুক্ত ব্যবহার করা উচিত।
- পুষ্টিকর ড্রায় ফ্রুটস: কিছু পুষ্টিকর ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত হতে পারে, যেমন সতত বেরি, প্রুন, কলা ইত্যাদি। এই ফলে ফাইবার এবং প্রাকৃতিক শর্করা থাকে, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে। তবে, ফলের পরিমাণ ও অনুমতি ডাক্তার বা পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ নিতে হবে।
- সুন্দরী প্রোটিন উপাদান: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত প্রোটিন উপাদান সম্পর্কে খেতে পারেন ডাক্তার বা পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়া নির্দিষ্ট। সুন্দরী প্রোটিনের উপাদান মধ্যে অন্যতম রয়েছে মাছ, চিকেন, টোফু, ডাল, ডাইরি প্রোডাক্টস ইত্যাদি।
- পরিমিত প্রোসেস করা খাবার: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য প্রোসেস করা খাবারের পরিমাণ পরিমিত রাখতে উচিত। স্বাস্থ্যকর খাবারে অধিকতর প্রাকৃতিক এবং প্রক্রিয়াজাত উপাদান থাকা উচিত। সারি, বাটার, বিস্কুট, চিপস, সোডা, মিষ্টি প্রোডাক্টস, প্যাকেটেড আইসক্রিম ইত্যাদি থেকে বিরত থাকা উচিত।
আমি আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার জন্য উপযুক্ত এবং উপকারী হবে। আপনার ডায়াবেটিস ম্যানেজমেন্টে সবসময় ডাক্তার বা পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না। তারা আপনাকে সঠিক পরিমাণ, উপাদান এবং আহার নির্বাচনে সহায়তা করবেন।
অবশ্যই! এইবারে আরও কিছু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত খাদ্য উপাদান ও পরামর্শ উল্লেখ করব।
- বাদাম: বাদাম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো একটি স্নাক হিসাবে হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি প্রোটিন, ফাইবার এবং স্বাস্থ্যকর মন্য অ্যামিন অ্যাসিডের ভালো উৎস। তবে, বাদাম সেবনের আগে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনি এর সাথে কোনো অ্যালার্জি নেন না।
- মসুর ডাল: মসুর ডাল একটি প্রজন্মের ডাল যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত। এটি ফাইবার, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের ভালো উৎস। মসুর ডাল প্রতিদিনে ডায়াবেটিস রোগীর আহারে সংযোজন করা যেতে পারে।
- শাক-সবজি: শাক-সবজি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এদের মধ্যে ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবার অধিক পরিমাণে থাকে, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে। আপনি পালস, স্পিনাচ, কালি সবজি, গাজর, ফুলকপি, লাউ, টমেটো, কলার্ড, বেগুন ইত্যাদি সহ বিভিন্ন শাক-সবজি যুক্ত করতে পারেন।
- খাদ্য মত্স্যজাত তেল: স্বাস্থ্যকর মত্স্যজাত তেল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত হতে পারে। মুখ্যতঃ মাছের তেল, লেবুর তেল এবং জলপাই তেল সহ বিভিন্ন মত্স্যজাত তেল একটি উত্তম উৎস হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে। কিন্তু সঠিক পরিমাণে ও প্রকৃতিক রূপে খাদ্য মত্স্যজাত তেল ব্যবহার করা উচিত।
আপনি এই তথ্যগুলি মনে রাখেন এবং আপনার পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ নিতে সতর্ক থাকুন। তারা আপনাকে আপনার বৈদ্যুতিন অবস্থার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ উপভোগ্য খাদ্য পদার্থ নির্বাচনে সহায়তা করবেন।
অবশ্যই! এইবারে আরও কিছু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত খাদ্য উপাদান ও পরামর্শ উল্লেখ করব।
- সুন্দরী মধু: অন্যতম সুন্দরী মধু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত। সুন্দরী মধুতে অনেক উচ্চমাত্রা এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা অ্যান্টিইনফ্লামাটরি এবং প্রতিরোধশীলতা বৃদ্ধি করে। তবে, সুন্দরী মধুকে উচ্চ মাত্রায় এবং পরিমিত পরিমাণে সেবন করা উচিত।
- চিয়া বীজ: চিয়া বীজ ফাইবার, প্রোটিন এবং অমেগা-3 ফ্যাটি এর ভালো উৎস। এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে এবং গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে। আপনি চিয়া বীজ পানিতে ভিজিয়ে সেবন করতে পারেন বা অন্য খাবারে মেশাতে পারেন।
- ব্রোকলি: ব্রোকলি একটি মধ্যম কার্বোহাইড্রেট এবং উচ্চ ফাইবার স
হনশীল সবজি। এটি ক্যালসিয়াম, ভিটামিন C, ভিটামিন K এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানের ভালো উৎস। ব্রোকলি প্রতিদিনের আহারে সংযোজন করা যেতে পারে।
- পুষ্টিকর তেল: স্বাস্থ্যকর পুষ্টিকর তেল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত। উপাদান হিসাবে অলিভ অয়েল, কোকোনাট অয়েল, আবকাডো অয়েল এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর তেল বিবেচনা করা যেতে পারে। স্বাস্থ্যকর তেল সঠিক পরিমাণে ও উচিত প্রকৃতিতে সেবন করা উচিত।
এই উপকারিতা সম্পন্ন খাদ্য উপাদানগুলি আপনার ডায়াবেটিস মেলার পরামর্শকে সম্প্রতি যুক্ত করতে পারেন। কিন্তু আগেই বলেছি, আপনার পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ নিতে সতর্ক থাকুন এবং আপনার নির্ধারিত ডায়েটের সাথে সম্পত্তিতে এই উপাদানগুলি সংযোজন করবেন।
অবশ্যই! এইবারে আরও কিছু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত খাদ্য উপাদান ও পরামর্শ উল্লেখ করব।
- ফ্রশ ফল: ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য প্রাকৃতিক এবং পুষ্টিকর একটি উপাদান। কিন্তু ফলে উচ্চ পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকতে পারে, তাই সঠিক পরিমাণে এবং সম্পর্কিত সমস্যার পরামর্শ অনুসরণ করে ফল সেবন করা উচিত। আপনি আপেল, কমলা, পিয়ারা, নেকটারিন, প্লাম, কইন্যাপল ইত্যাদি ফল সংযোজন করতে পারেন।
- খুদিরা: খুদিরা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো একটি খাবার উপাদান। এটি উচ্চ ফাইবার ও নিঃশুল্ক প্রাকৃতিক শর্করা দ্বারা পূর্ণ। খুদিরা খেতে অগ্রাধিকার দিন এবং সঠিক পরিমাণে সেবন করুন।
- সাদা মাছ: সাদা মাছ যেমন সালমন, টুনা, সার্ডিন ইত্যাদি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপ
যুক্ত উৎস হিসাবে পরিচিত। এগুলি অনেক পুষ্টিকর ওমেগা-3 ফ্যাটি ও প্রোটিন সরবরাহ করে। সাদা মাছ পূর্বাভাসী ও গ্লিসেমিক ইনডেক্স (GI) কন্ট্রোল করতে সহায়তা করতে পারে।
- ডার্ক চকোলেট: ডার্ক চকোলেটে উচ্চ পরিমাণে ক্যাকাও সম্ভবত গ্লিসেমিক ইনডেক্স (GI) নিম্ন থাকে। এছাড়াও, এটি প্রাকৃতিক এন্টিঅক্সিডেন্ট রিচ এবং হার্ট স্বাস্থ্যকর। তবে, সঠিক পরিমাণে এবং উচিত প্রকৃতিতে সেবন করা উচিত।
- গর্বের দানা: গর্বের দানা একটি উচ্চ ফাইবার ও প্রোটিন সমৃদ্ধ উপাদান। এটি ক্যারবোহাইড্রেটের পরিমাণ স্বাভাবিক স্তরে রাখতে সহায়তা করে এবং গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে। আপনি গর্বের দানা সংযোজন করতে পারেন মার্কিন ডাল বা অন্যান্য প্রকারের গর্বের দানা।
আপনি এই উপকারিতা সম্পন্ন খাদ্য উপাদানগুলি আপনার ডায়াবেটিস মেলার পরামর্শকে সংশোধন করতে পারেন। কিন্তু আগেই বলেছি, আপনার পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ নিতে সতর্ক থাকুন এবং আপনার নির্ধারিত ডায়েটের সাথে সম্পত্তিতে এই উপাদানগুলি সংযোজন করবেন।
অবশ্যই! আপনাকে আরও কিছু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত খাদ্য উপাদান ও পরামর্শ উল্লেখ করব।
- যোগাযোগপ্রাপ্ত প্রোটিন: প্রোটিন ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। যোগাযোগপ্রাপ্ত প্রোটিনের উপাদানগুলি ছাড়াও অন্যান্য খাবার উপাদানগুলি যোগ করা যেতে পারে। সুতরাং, পুষ্টিবিদের সাথে যোগাযোগ করে আপনি আপনার প্রোটিনের উপাদান নির্বাচন করতে পারেন, যেমন মাংস, চিকেন, মাছ, ডাল, ডাহি, পানির দুধ, সোয়া ইত্যাদি।
- নাটস ও বীজ: নাটস ও বীজগুলি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পুষ্টিকর একটি উপাদান। এগুলি উচ্চ প্রোটিন, ফাইবার, আন্তর্জাতিক চর্বি, ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। আপনি নাটস ও বীজগুলি সংযোজন করতে পারেন, যেমন আলমন্ড, পিস্তাচিও, বাদাম, সুন্ফলোউয়ার বীজ, চিয়া বীজ, লিনসিড ইত্যাদি।
- সূয়া সস: সূয়া সস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি ভালো বিকল্প হতে পারে। এটি মিঠাই উপাদানের পরিমাণ কম থাকলেও ব্যবহার করা যায়। সূয়া সসে অনেক সাধারণ সসের তুলনায় কার্বোহাইড্রেট এবং শর্করা পরিমাণ কম থাকে। তবে, আপনাকে মিথাই উপাদান সংখ্যা গণনা করতে হবে এবং সূয়া সসটি সঠিক পরিমাণে এবং সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে।
- পানি: এটি পরিবেশগত এবং ব্যবস্থাপন মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ উপাদান। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পর্যাপ্ত পানি গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে তাদের স্বাস্থ্যকে সঠিক ভাবে বজায় রাখা যায়। আপনাকে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
এগুলি আপনার ডায়াবেটিস রোগীদের খাদ্য তালিকায় অতিরিক্ত যোগ করা যেতে পারে। তবে, আপনার পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ নিতে ভূমিকা পালন করুন এবং আপনার ডায়েটের সাথে সম্পত্তিতে এই উপাদানগুলি সংযোজন করার আগে সাবধানে বিবেচনা করুন।